সবাই মিলে একটি সবুজ পৃথিবী গড়ি

🌱 পরিবেশ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গাছ লাগানো কর্মসূচি 🌱 কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন “প্রকৃতিকে ভালোবাসুন, গাছ লাগান — আগামী প্রজন্মের জন্য সবুজ পৃথিবী গড়ুন।” বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫-এ আমরা, কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন, উদ্যোগ নিয়েছি একটি বৃহৎ গাছ লাগানো কর্মসূচির, যার মাধ্যমে আমাদের অঞ্চলকে আরো সবুজ, বাসযোগ্য এবং পরিবেশবান্ধব করে তোলা হবে। এই মহতী উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রয়োজন আপনার সহযোগিতা ও অনুদান। 🌿 আপনার অনুদানে কেনা হবে বৃক্ষরোপণের জন্য প্রয়োজনীয় গাছের চারা, জৈব সার, সেচের সরঞ্জাম এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ। 🤝 আপনি সাহায্য করতে পারেন: আর্থিক অনুদান দিয়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যুক্ত হয়ে একটি গাছ দান করে প্রচারে সহযোগিতা করে 🗓️ গাছ লাগানো কর্মসূচি শুরু: ৫ জুন ২০২৫ 📍 স্থান: [আপনার নিজ জেলা ] যোগাযোগ করুন: 📞 [01818-421027] 📧 [kapotakshaorg@gmail.com] 🌐 [https://www.kapotaksha.org] আসুন, সবাই মিলে একটি সবুজ পৃথিবী গড়ি 🌍 #গাছ_লাগান_পরিবেশ_বাঁচান #কপোতাক্ষ_ফাউন্ডেশন #পরিবেশ_দিবস২০২৫
সবাই মিলে একটি সবুজ পৃথিবী গড়ি

🌱 পরিবেশ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে গাছ লাগানো কর্মসূচি 🌱 কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন “প্রকৃতিকে ভালোবাসুন, গাছ লাগান — আগামী প্রজন্মের জন্য সবুজ পৃথিবী গড়ুন।” বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৫-এ আমরা, কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন, উদ্যোগ নিয়েছি একটি বৃহৎ গাছ লাগানো কর্মসূচির, যার মাধ্যমে আমাদের অঞ্চলকে আরো সবুজ, বাসযোগ্য এবং পরিবেশবান্ধব করে তোলা হবে। এই মহতী উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রয়োজন আপনার সহযোগিতা ও অনুদান। 🌿 আপনার অনুদানে কেনা হবে বৃক্ষরোপণের জন্য প্রয়োজনীয় গাছের চারা, জৈব সার, সেচের সরঞ্জাম এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ। 🤝 আপনি সাহায্য করতে পারেন: আর্থিক অনুদান দিয়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যুক্ত হয়ে একটি গাছ দান করে প্রচারে সহযোগিতা করে 🗓️ গাছ লাগানো কর্মসূচি শুরু: ৫ জুন ২০২৫ 📍 স্থান: [আপনার নিজ জেলা ] যোগাযোগ করুন: 📞 [01818-421027] 📧 [kapotakshaorg@gmail.com] 🌐 [https://www.kapotaksha.org] আসুন, সবাই মিলে একটি সবুজ পৃথিবী গড়ি 🌍 #গাছ_লাগান_পরিবেশ_বাঁচান #কপোতাক্ষ_ফাউন্ডেশন #পরিবেশ_দিবস২০২৫
সাদাকাহ জারিয়াহ

সাদকাহ জারিয়াহ মানে— যে দানের উপকারিতা শুধু এককালীন নয়; বরং দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে। যে দানের উপকারিতা একবারই অর্জিত হয়, সেগুলোর সওয়াবও একবারই হয়। পক্ষান্তরে যে দানের উপকারিতা দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে, সেগুলোর সাওয়াব তথা বিনিময়ও মহান আল্লাহ দীর্ঘদিন পর্যন্ত অব্যাহত রাখেন। আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যখন মানুষ মৃত্যুবরণ করে তখন তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় তিন প্রকার আমল ছাড়া। ১. সাদাকাহ জারিয়াহ; ২. এমন ইলম বা জ্ঞান যার দ্বারা অন্যের উপকার হয়; ৩. পুণ্যবান সন্তান যে তার জন্যে দু’আ করতে থাকে’। (সহীহ মুসলিম: হাদীস-১৬৩১) কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশনের সাদাকায়ে জারিয়া প্রকল্পসমূহের মধ্যে রয়েছে মসজিদ-মাদরাসা নির্মাণ, নলকূপ খনন, দীনি বই-পুস্তক বিতরণ ও গৃহহীনদের জন্য গৃহ নির্মাণ ইত্যাদি। এসব প্রকল্পের নির্দিষ্ট কোনো একটির দায়িত্ব এককভাবে নেওয়া যায়। আবার কেউ চাইলে সাদাকাহ জারিয়াহ খাতে যে কোনো পরিমাণ দান করতে পারেন। সে অর্থ কতৃপক্ষ সাদাকা জারিয়াহর যে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজন অনুভব করবেন সে খাতে ব্যয় করবেন।
সবার জন্য কুরবানী

সবার জন্য কুরবানী কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশনের মানবসেবামূলক নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ফাউন্ডেশন দীনদার ধনীদের পক্ষ থেকে গরিব জনগোষ্ঠীর মধ্যে কুরবানী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সাধারণত বেশি সংখ্যক কুরবানী হয়ে থাকে শহর-কেন্দ্রিক। অথচ অধিক সংখ্যক গরিব বাস করে গ্রামে। শহরের একটি বহুতল ভবনে যত সংখ্যক গরু কুরবানী হয়ে থাকে, এই পরিমাণ গরু কুরবানী কয়েকটি গ্রামেও হয় কি না— যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সবার জন্য কুরবানী প্রকল্পের মাধ্যমে কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন শহুরে ধনীদের কুরবানীর একটা অংশ প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধা-বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর নিকট পৌঁছে দেয়। মাঠ পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবয়নে ফাউন্ডেশনকে ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবীগণ সহয়তা করেন। উল্লেখ্য, একটি ছাগল পূর্ণাঙ্গভাবে একজনের পক্ষ থেকে এবং একটি গরুর এক সপ্তমাংশ পূর্ণাঙ্গভাবে একজনের পক্ষ থেকে কুরবানী করে গোশত গরিবদের মধ্যে বণ্টন করা হয়।
যাকাতের অর্থে স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্প

স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে কপোতাক্ষ ফাউন্ডেশন দরিদ্রদেরকে প্রয়োজনীয় কারিগরি প্রশিক্ষণ ও উপকরণ-সহায়তা প্রদান করে। বেকার ও অদক্ষ নারী-পুরুষকে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য (আলাদাভাবে) কারিগরি প্রশিক্ষণ পূর্বক আর্থিক সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদান করে আত্মনির্ভরশীল করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। হালাল রিযক উপার্জন করার গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘সালাত সমাপ্ত হওয়ার পর তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো; আর আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফল হতে পারো।’ (সূরা জুমু‘আহ: আয়াত-১০) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘নিজ হাতে উপার্জিত খাদ্যের চেয়ে উত্তম খাদ্য কখনো কেউ খায় না।’ (সহীহ বুখারী-২০৭২) দরিদ্র জনগোষ্ঠীর হালাল রিযক অনুসন্ধানে সহায়তা করার মানসে তাদেরকে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি একই সময়ে তাঁরা যাতে দ্বীনের মৌলিক জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং নীতিবান ও বিশ্বস্ত নাগরিক হন— এজন্য তাদেরকে প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলারদের মাধ্যমে ইসলামের মৌলিক আকীদা ও বিধান শিক্ষাদান করা হয়। যেন তারা আর্থিকভাবেও স্বাবলম্বীও হতে পারেন, পাশাপাশি আল্লাহর খাঁটি বান্দা নীতি-নৈতিকতায় বলীয়ান হিসেবে জীবন যাপন করতে পারেন। আমরা মনে করি— শুধু প্রশিক্ষণ, অর্থ ও উপকরণ-সহায়তা প্রদান অনেকের ক্ষেত্রে স্বাবলম্বিতা অর্জনের জন্য যথেষ্ট নয়। এজন্য আমরা ফাউন্ডেশনের অধীনে প্রশিক্ষিত, আর্থিক ও উপকরণ-সহায়তাপ্রাপ্তদের নিয়মিত তত্ত্বাবধান করি, খোঁজ-খবর রাখি এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে থাকি। এভাবে আমরা নৈতিকতা সম্পন্ন সুদক্ষ কর্মজীবী জনগোষ্ঠী তৈরিতে ভূমিকা রাখি।